শিরোনাম
দৈনিক অনুসন্ধান | ১২:৩০ পিএম, ২০২১-০২-২৫
মোঃ নেয়ামত উল্লাহ রিয়াদ, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের
ইতিহাসের কালো একটি দিন। পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে ঘটে মর্মান্তিক নৃশংস ঘটনা।
প্রান হারায় ৫৭ জন মেধাবী সেনা কর্মকতাসহ ৭৪ জন পিলখানা পরিণত হয় এক রক্তাক্ত প্রান্তরে।
ঘটনার পর পিলখানা থেকে আবিষ্কৃত হয় গণকবর। গণকবর থেকে উদ্ধার করা হয় সেনা কর্মকর্তাদের লাশ। মুছে গেছে রক্তের দাঁগ কিন্তু ইতিহাস থেকে আজও মুছেনি কলঙ্কময়" বিডিআর বিদ্রোহ " এই শোকবহ পিলখানা হত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণার করার দাবী সকলের বাংলাদেশের ইতিহাসে বিডিআর হত্যা কান্ড সবচেয়ে মরমান্তিক ঘটনার একটি ঘটনা । সেদিন ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন মারা গিয়েছিলেন। কিন্তু একটি ঘটনায় ৫৭ জন সেনা অফিসারের মৃত্যুর ক্ষতি কোনোদিনই পূরণ হবার নয়। একজন সেনা কর্মকর্তা একদিনে তৈরি হন না। ‘বিডিআর’ এর নাম বদলে বিজিবি হয়েছে, ভাই হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করে আরো দক্ষতার সাথে কাজ করছে সেনাবাহিনী। কিন্তু সেই শোক কোনোদিন ভুলবার নয়। ১২ বছর পরও তাই স্বজনরা, বন্ধুরা, এমনকি জাতি শোকাচ্ছন্ন থাকে। মেজর জেনারেল শাকিল, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাকির, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বারী, কর্নেল মজিবুল হক, কর্নেল আনিসউজজামান, কর্নেল মসীউর, কর্নেল কুদরত ইলাহী, কর্নেল গুলজারসহ উজ্জ্বল সেনা কর্মকর্তাদের জাতি ভোলেনি, কোনোদিন ভুলবে না। কিন্তু ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের আশায় স্বজনদের, তাদের দাবী প্রকৃত দোষীদের বাদ দিয়েই সাজানো হয়েছে বিডিআর হত্যা কান্ডের বিচার। কিন্তু ১২ বছরেও শেষ হয়নি বিডিআর তান্ডবের বিচারকাজ। বিস্ফোরক মামলার বিচারকাজ এখনও চলছে। হত্যা মামলায় নিম্ন আদালতে রায় হলেও আটকে আছে উচ্চ আদালতে। ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর নিম্ন আদালতের রায়ে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়। আরো ২৫৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদের সাজাসহ ৫৬৮ জনের সাজা হয়। তবে ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট ১৫২ জনের মধ্যে ১৩৯ জনের ফাঁসি বহাল রাখেন, যাবজ্জীবন হয় ১৮৫ জনের, ২০০ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়।
তবে বেশির ভাগ সাজা প্রাপ্তদের দাবী তারা তখনকার সময় ব্রাকে থাকার ফলে জড়িত না থাকার পরে ও দোষী হতে হয়েছে। সরাসরি জড়িত অনেকেই ভারতে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ও রয়েছে ।
বিডিআর বিদ্রোহে নিহত সকলের পরিবারের দাবী জড়িতদের দ্রুত যেন রায় কর্যকর করা হয়।
দৈনিক অনুসন্ধান : যখন তখন মো. আরিফ ঢুকে পড়তেন মা জরিনা বেগমের কক্ষে। এরপর গালিগালাজ করতে করতে শুরু করতেন মারধর। দুই ক...বিস্তারিত
দৈনিক অনুসন্ধান : ফয়সাল আজম অপু, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুকুরিয়া ইউনিয়নের বাগব...বিস্তারিত
দৈনিক অনুসন্ধান : চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে সাংবাদিক হেনস্তার প্রতিবাদে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৬ জানুয়ারি শুক...বিস্তারিত
দৈনিক অনুসন্ধান : আবদুল হামিদ, মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরে বিশেষ কাজের অবদান রাখার জন্য ...বিস্তারিত
মুহাম্মদ মাঈন উদ্দিন, বিশেষ প্রতিনিধি : আসন্ন সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে চট্টগ্রামে বিভিন্ন উপজেলায় এক বছরের বেশি সময় ধরে দায়িত্ব পালন করছ...বিস্তারিত
সেলিম উদ্দিন, কক্সবাজার প্রতিনিধি : সেলিম উদ্দীন, ঈদগাঁও। গোয়াল ঘর থেকে গরু ছুটে যাওয়ায় হামিদ উল্লাহ নামের এক রাখালকে পিটিয়ে গুরু...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 dailyonusondhan | Developed By Muktodhara Technology Limited