মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪  

শিরোনাম

উড়োজাহাজের উড়োচিঠি মরিলে কান্দিস না আমার দায়

অনুসন্ধান অনলাইন ডেস্ক    |    ১০:৪৩ এএম, ২০২০-০৭-২৮

উড়োজাহাজের উড়োচিঠি  মরিলে কান্দিস না আমার দায়

শামীম শাহেদ:
দেশের বাইরে একটা বিষয় দেখে আমি খুব হতাশ। এখানে বেশিরভাগ শিল্পীই অত্যন্ত কনঠিডেন্সের সঙ্গে বেসুরো গায়। যে আবৃত্তি করে সে কনফিডেন্টলি বেসুরো আবৃত্তি করে, যে বাজায় সে কনফিডেন্টলি বেসুরো বাজায়, যে গান গায় সে কনফিডেন্টলি বেসুরো গান গায়। পরফেকশনের অভাব হলেও তাদের মধ্যে কনফিডেন্সের কোনো অভাব নাই। এতে অবশ্য তাদের দোষ দিয়ে লাভ নাই। ভাল শিক্ষক বা শিক্ষাগুরু দেশের বাইরে পাওয়া কঠিন কাজ। যারা পান তারা ভাগ্যবান।
এরকম একটি ভাগ্যবান দল-বিপা। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পারফরমিং আর্টস। নিউইয়র্কে এই দলটা নিয়মিত পারফর্ম করে। বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে তারা একটা প্রযোজনা করল, যেমন চমৎকার তার গ্রন্থনা তেমন চমৎকার তার উপস্থাপনা। আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অ্যানি ফেরদৌসসহ সকলের জন্য সাধুবাদ।
যেকোনো অনুষ্ঠান সফল করতে কিন্তু দর্শকেরও একটা বিশেষ ভূমিকা থাকে। দর্শক ভাল হলে ভাল অনুষ্ঠান অল্পতেই আরও ভাল হয়ে যায়। এর আরেকটা প্রমাণ পাওয়া গেল ডালাসের প্ল্যানো চিলড্রেনস থিয়েটার মঞ্চে। মেহের আফরোজ শাওন যখন গাইলেন, 'যে থাকে আখিঁ পল্লবে তার সাথে কেন দেখা হবে', হল ভর্তি দর্শকের মধ্যে পিনপতন নিস্তব্ধতা নেমে এল।
ঘটনার শুরু আরও সপ্তাহ খানেক আগে।
ঈদের ছুটি কাটাতে আমরা যাচ্ছি রোড আইল্যান্ড। আমি, মুনিয়া আপা, নুরুদ্দিন ভাই, মেহের আফরোজ শাওন, নিশাদ আর নিনিত। পরামর্শদাতা, আমার স্ত্রী মুন, ঈদ যখন নিউইয়র্কে করতেই হচ্ছে বাসায় বসে না থেকে যাও কোথাও ঘুরে এসো।
মেহের আফরোজ শাওন বললেন, আপনার স্যারকে নিয়ে ডালাসে একটা অনুষ্ঠান হবে। ফরহাদ ভাইরা করছেন। হুমায়ূন আহমেদের গান আর হুমায়ূন আহমেদের প্রিয় অন্যদের গান নিয়ে আয়োজন। আমি গাইব। আমার খুব ইচ্ছা আপনি উপস্থাপনা করেন। যাবেন?
আমি তখন নিউইয়র্কে খুবই বোরিং সময় কাটাচ্ছি। যে যেখানে ঘুরতে যেতে বলে রাজি হয়ে যাই। হুমায়ূন স্যারের অনুষ্ঠানেতো বিশাল ব্যাপার। আমি রাজি হয়ে গেলাম।
টেক্সাস নিয়ে আমার একটা ভিন্ন ধারনা ছিল। ওয়েস্টার্ণ বই পড়ার ধারনা। আমি ভাবতাম, এয়ারপোর্ট থেকে নামলেই ঘোড়ার খুড়ের শব্দ পাব। মাথায় হ্যাটা আর কোমরে হোলস্টার ওয়ালা কাউবয়রা আশেপাশে ঘোড়াঘুড়ি করবে। প্রচন্ড গরমে কাউবয়ের নাকের ডগা বেয়ে ঘাম ঝড়ে পড়বে। 'লিটল হাউজ অন দ্যা প্রেইরি' টাইপের কোনো চোখ ধাঁধাঁনো সুন্দরী এসে সেই ঘাম মুছে দেবে। তারপর সেই সুন্দরীকে পাঁজা কোলে করে নিয়ে ঘোড়ার পিঠে চড়ে বসবে তরুণ, টগবগ টগবগ শব্দে মিলিয়ে যাবে দূর দিগন্তে।
নামার পর দেখলাম আমার সেই আশার গুরে গোবর-অবস্থা। কোথায় কাউবয়, কোথায় প্রেইরির সুন্দরী। যে আমাকে এয়ারপোর্ট থেকে নিতে এসেছে তার বয়স কম করে হলেও পয়ষট্টির উপরে। মাথায় বিশাল এক টাক। তার সঙ্গের জনের চুল এতই লম্বা যে, পিছন থেকে দেখলে পুরুষ কি মহিলা, কনফিউশন হয়। গাড়িতে যেতে যেতে ভাবলাম, চার-পাঁচটা দিন এখানে কাটাব কীভাবে।
আমাকে মুগ্ধ করে দিল গাড়ীর পিছনের সিটে বসা ছোট্ট এক শিশু। বয়স তিনের মতো হবে। নাম হৃদভিক। কঠিন বানানে লেখা নামগুলো সাধারনত খুব একটা সুন্দর হয় না। কিন্তু এই শিশুটির স্বতস্ফুর্ত কথাবার্তা 'হৃদভিক' নামটা আমর অন্তরে বসিয়ে দিল।
চমৎকার শিশু এই হৃদভিক। ফরহাদ ভাই আর সালমা রোজি ভাবীর একমাত্র পুত্র। এই দুজনও নায়ক-নায়িকার মতো দেখতে। তাই শিশুটিও রাজপূত্রের মতো। এয়ারপোর্ট থেকে বাসা পর্যন্ত সারাক্ষণ আমর সঙ্গে পটর পটর করল। মাত্র তিন বছর তার বয়স অথচ কি চমৎকার তার উচ্চারণ। আমি তার নাম দিয়ে দিলাম, মিস্টার পটরপটর। এখন আমি যেই তাকে বলি, হ্যালো মিস্টার পটর পটর, হাউ আর ইউ? সে উত্তর দেয়, ইয়েস আই এম গুড। ইউ?
টেক্সাস এর আরেকটা বৈশিষ্ট হচ্ছে, এখানকার বাঙালীরা বয়সচোরা। কারোর বয়স বোঝা যায় না। সবাইকে তরুণ মনে হয়। যুথি ভাবী আর শাহীন ভাই, তাদের বয়স কম করে হলেও পয়তাল্লিশ আর পঞ্চান্ন। কিন্তু দেখে মনে হবে, খেকাখুকি হাত ধরাধরি করে হাটছে। (যুথী ভাবী আর শাহীন ভাই, আমি কি বেশি বলে ফেললাম!)
যুথী ভাবী আর রোজী ভাবীর সম্মানে একটা গল্প শোনাই।
একবার এক মহিলা এত তরুণকে জিজ্ঞাসা করল, বলতো আমার বয়স কত? দেখি তুমি ধারনা করতে পার কি না।
ছেলেটা বলল, যখন আপনার চুলের দিকে তাকাই তখন মনে হয় আপনার বয়স ত্রিশ, যখন আপনার চোখের দিকে তাকাই তখন মনে হয় আপনার বয়স পঁচিশ, যখন আপনার ত্বকের দিকে তাকাই তখন মনে হয় আপনার বয়স বিশ।
মহিলা খুব খুশি হয়ে বললেন, তাহলে আমার আসল বয়স কত বলতো?
ছেলেটা বলল, সবগুলি যোগ করেন।
হাসিখুশিতে সবাইকে ছাপিয়ে গেলেন শাহ-জুলফিকার ভাই। অমায়িক মানুষ। এতটাই অমায়িক যে, তিনি মঞ্চে উঠলে তার হাত থেকে মাইক নিতে যুদ্ধ করতে হয়। একজন বক্তৃতা দিচ্ছেন, শাহ ভাই এসে উইংসের পাশে দাঁড়েলেন। খুবই বিরক্ত তিনি, নাহ এইভাবে তো সময় নষ্ট করা যায় না। পাঁচ মিনিট হয়ে গেল এখনও মঞ্চ ছাড়ছে না। দাঁড়ান আমি যাচ্ছি। বলে মঞ্চে উঠে গেলেন। মাইক কেড়ে নিয়ে নিজেই শুরু করলেন বক্তৃতা। সেকি জ্বালাময়ি সেই বক্তৃতা। শেষ পর্যন্ত তাকে মঞ্চ থেকে নামাতে পাঁচজন বাউন্সার ভাড়া করতে হয়েছিল।
ডালাসবাসির প্রশংসা করতেই হয়। তাদের সহযোগিতায় চমৎকার হয়ে উঠল আয়োজনটি। পনেরটার মতো গান গাইলেন মেহের আফরোজ শাওন। ফাঁকে ফাঁকে গল্প। উঠে এল হুমায়ূন আহমেদের জীবনের মজার মজার সব ঘটনা।
একদিন প্রচণ্ড বৃষ্টি। নুহাশ পল্লীতে এসে নামলেন হুমায়ূন আহমেদ আর মেহের আফরোজ শাওন। আমরা তখন শুটিংয়ের কাজে সেখানে উপস্থিত। আমি দেখেই বুঝলাম স্যারের মেজাজ প্রচণ্ড খারাপ। আমি জানতে চাইলাম, স্যার, মেজাজ কি বেশি খারাপ?
স্যার বললেন, শামীম এই ড্রাইভারক মনে হয় আর রাখতে পারব না।
- কেন স্যার? কী হয়েছে?
- আমি গাড়িতে আসার সময় কথায় কথায় বললাম, শাওন তুমি একটা গাধা। শাওন কিছু বলল না, ড্রাইভার মাথা ঘুরায়া বলে, ঠিক বলছেন স্যার। এই ড্রাইভারের চাকরি কি থাকা উচিত?
হল ভর্তি দর্শক হো হো করে হেসে উঠল। মেহের আফরোজ শাওন বললেন, লেখকের স্ত্রীদের অনেক সমস্যা। এই ঘটনাটা আমাকে নিয়ে হয় নাই। হয়েছে অন্যজনকে নিয়ে। লেখক যখন মজা করে কিছু বলেন তখন লেখকের স্ত্রী হিসেবে আমাকে সেটা মেনে নিতে হয়, চুপ থাকতে হয়। সেদিনও চুপ ছিলাম।
- হুমায়ূন আহমেদকে গেয়ে শোনানো আপনার প্রথম গান কোনটি?
শাওন উত্তর দিলেন, সেটা ছিল একটা রবীন্দ্র সঙ্গীত। কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া, তোমার চরনে দিব হৃদয়ে তুলিয়া। '৯৫ সালের দিকে আমি প্রথম তাঁকে গানটি গেয়ে শোনাই। শাওন গুনগুন করতে লাগলেন।
- আর হুমায়ূন স্যারের হাতে আপনার প্রথম রেকর্ড করা গান?
- রাঁধারমনের একটা গান তাঁর খুব পছন্দের। ভ্রমর কইও গিয়া...। একদিন হঠাৎ করেই আমাকে খবর পাঠালেন তিনি। একটা স্টুডিও তে। গিয়ে দেখি দেশের সব বড় বড় শিল্পীরা হাজির। তখন আমার গাওয়া এই গানটা রেকর্ড করলেন তিনি।
- একটা স্বাক্ষাৎকার থেকে জেনেছি, একবার একটা গানকে উপলক্ষ করে তিনি আপনাকে একটা লংপ্লে কিনে দিয়েছিলেন। এইটা কোন গান?
- চরণ ধরিতে দিওগো আমারে নিয়ো না নিয়ো না সরায়ে।
আমি বললাম, আপনি তাঁকে কি মুগ্ধ করবেন, আমরা তো দেখছি হুমায়ূন আহমেদই সারাক্ষণ আপনাকে মুগ্ধ করার চেষ্টায় ছিলেন। প্রত্যেকটা গানই এক একটা প্রস্তাবের মতো করে আপনার সামনে উপস্থাপন করা।
মেহের আফরোজ শাওন মুচকি হাসলেন। আলাপ জমে উঠেছে। আমি প্রশ্ন করলাম,আপনাদের মধ্যে ঝগরা হত না?
- হত। একদিন আমি ঝগরা করে বাবার বাড়িতে চলে গেলাম। পরদিন টুটুল ভাই আমাকে ফোন করলেন। এস আই টুটুল। বললেন, বুবু একটু পাঁচ মিনিটের জন্য দখিন হাওয়াতে আসবা? এস আই টুটুল আমাকে বুবু ডাকে। আমি বললাম, কেন? টুটুল ভাই বলল, শুধু পাঁচ মিনিটের জন্য আস। একটা গান শুনবা তারপর চলে যাবা।
আমি গেলাম। দেখি হুমায়ুন আহমেদ বসা। টুটুল ভাই গাইলেন, নদীর নামটি ময়ুরাক্ষী কাক কাল তার জল। কোনো ডুবুরী সেই নদীটির পায়নি খুঁজে তল। আমার মান ভাঙাতে হুমায়ূন আহমেদ সেদিনই গানটি লিখেছেন, টুটুল ভাইকে ডেকে সুর করেছেন। আমাকে শুনিয়েছেন। তাই আমি এই গানটির নাম দিয়েছি 'মান ভাঙানো গান'।
- একটু শুনতে পারি? শাওন গাইলেন। হল ভর্তি মানুষের মধ্যে অসীম মুগ্ধতা।
মনে মনে ভাবলাম, এসব শুধু হুমায়ূন আহমেদের পক্ষেই সম্ভব। বাঙালির জীবনে তিনি নতুন করে জনপ্রিয় করেছেন রবীন্দ্র সঙ্গীত। চিনিয়েছেন অবাক জোছনা, লিলুয়া বাতাস, জোছনার গলে গলে পড়া, ভুল করা কইন্যা, চান্নি পসর রাইত, হলুদ পাঞ্জাবী পরে হিমুর হাটাহাটি, মিসির আলীর যুক্তি-রহস্য কত কি।
একদিন শুটিংয়ের জন্য আমি নুহাশ পল্লীতে গেছি। ভোরে উঠেই দেখি হুমায়ূন স্যার ঘাসের ওপর হাটাহাটি করছেন। তিনি খুব ভোরে উঠতেন। আমাকে দেখে বললেন, শামীম আস তোমাকে গাছের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। তিনি একটা করে গাছের সামনে যান আর আমাকে গাছের গুণাগুন ব্যাখ্যা করেন। হাটতে হাটতে আমি দেখলাম স্যারের শার্টের কলারটা উল্টে আছে। আমি বললাম, স্যার আপনার শার্টের কলারটা উল্টে আছে। আমি কি ঠিক করে দিব?
স্যার বললেন, দাও। আমি শার্টের কলারটা ঠিক করে দিলাম। একটু পরে বললেন, শামীম লেখকদের শার্টের কলার তো এমনই থাকবে। অগোছাল। তুমি আগের মতো করে দাও। এখন তো আমি পড়লাম বিরাট সমস্যায়, কোনো ভাবেই আমি শার্টের কলার আগের মতো করতে পারি না। তাকিয়ে দেখি, আমার অসহায় অবস্থা দেখে স্যার মুচকি মুচকি হাসছেন।
সবার সঙ্গে নানা রকম এক্সপেরিম্যান্ট করে মজা করতে পছন্দ করতেন হুমায়ূন আহমেদ। নুহাশ পল্লীতে ভুত আছে বলে অনেককেই ভয় দেখিয়েছেন। আবার নুহাশ পল্লীর কয়েকজনকে নানা ভাবে ট্রেনিংও দিয়েছেন কীভাবে অন্যকে ভুতের ভয় দেখাতে হয়।
শাওন বললেন, জানেন প্রায়ই নানা রকম গল্প বলতে বলতে বা-হাত দিয়ে কেমন করে যেন একটা ইশার করতেন হুমায়ূন আহমেদ। আমি বুঝে যেতাম এটা গানের ইশারা। এখন আমাকে গান করতে হবে। আমি তাঁর পছন্দের একটা গান করতাম।
কী চমৎকার একটা জীবন যাপন করে গেছেন হুমায়ূন আহমেদ। বড্ড রাজকীয় সে জীবন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ মিনারের সামনে যখন তার মৃত দেহ রাখা হল মানুষের ঢল নামল। সারি সরি মানুষ। সবাই এক নজর দেখতে চায় প্রিয় মানুষটিকে। শহীদ মিনার থেকে শুরু করে টিএসসি হয়ে সেই সারি চলে গেল শাহবাগ মোড় পর্যন্ত। বিশাল এই জনসমুদ্রে একজন কিশোরীকে আমি দেখলাম শহীদ মিনারের পাশের রাস্তাটায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাঁদছে। হাতে একটা কদম ফুল। বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও সে লাইনে ঢুকতে পাড়ছে না। কেউ তাকে জায়গা দিচ্ছে না।
আমি কাছে গিয়ে প্রশ্ন করলাম, আপনি কি স্যারের কোনো আত্মীয় হন? ভেতরে আসবেন?
মেয়েটা বলল, আমি কাল সারারাত বাসে চড়ে কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা এসেছি শুধু হুমায়ূন আহমেদ কে এক নজর দেখব বলে। আমি স্যারকে শুধু একটা বারের জন্য দেখতে চাই। তাঁর কফিনের ওপর এই কদম ফুলটা শুধু রাখতে চাই।
আমি মনে মনে ভাবলাম, স্যার ই-তো আমাদের আত্মীয়। তাঁর সাথেই তো আমাদের আত্মার সম্পর্ক।
অনুষ্ঠান শেষ দিকে চলে এল। পিনপতন নিস্তবদ্ধতায় গেয়ে উঠলেন মেহের আফরোজ শাওন, যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো এক বরষায়। তার চোখ বেয়ে টপটপ করে পানি পড়ছে। সম্ভবত হুমায়ূন আহমেদের কোনো ইশারা তিনি পেয়ে গেছেন।
বাইরে ডালাসের আকাশ তখন ভেসে যাচ্ছে অবাক জোছনায়। আকাশে বিশাল এক চাঁদ। আজ বোধহয় পূর্নিমা। কি চমৎকার এই জীবন! কী রহস্যময় এই থাকা না থাকা!
শামীম শাহেদ
১৭০৫ লেক ব্লাফ ড্রাইভ, গারল্যান্ড
টেক্সাস-৭৫০৪৩

রিলেটেড নিউজ

অটো ফেসবুক লগ আউট আতঙ্কে বিশ্ব

অটো ফেসবুক লগ আউট আতঙ্কে বিশ্ব

মুহাম্মদ মাঈন উদ্দিন, বিশেষ প্রতিনিধি : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। হঠাৎ করেই ব্যবহারকারীদের আইডি স্বয়ংক্রিয়ভ...বিস্তারিত


কাপ্তাই লেকের পানিস্বল্পতায় কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

কাপ্তাই লেকের পানিস্বল্পতায় কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

মুহাম্মদ মাঈন উদ্দিন, বিশেষ প্রতিনিধি : কাপ্তাইয়ে অবস্থিত কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র ভয়াবহ পানি সংকটে পড়েছে। পানির অভাবে বিদ্যুৎ কেন...বিস্তারিত


চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছেন শিবগঞ্জ থানার মোঃ সাজ্জাদ হোসেন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছেন শিবগঞ্জ থানার মোঃ সাজ্জাদ হোসেন

দৈনিক অনুসন্ধান :   ফয়সাল আজম অপু, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছেন শিবগঞ্জ ...বিস্তারিত


চাঁপাইনবাগঞ্জের বর্ষীয়ান সাংবাদিক ফয়সাল আজম অপু'র গ্লোবাল স্টার এওয়ার্ড লাভ

চাঁপাইনবাগঞ্জের বর্ষীয়ান সাংবাদিক ফয়সাল আজম অপু'র গ্লোবাল স্টার এওয়ার্ড লাভ

দৈনিক অনুসন্ধান :   নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ শুক্রবার বিকাল ৬ টায় গ্লোবাল স্টার কমিউনিকেশন কর্তৃক আয়...বিস্তারিত


এমপিও বাণিজ্য সহ নানা অনিয়ম বন্ধ চান মতিঝিল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকরা

এমপিও বাণিজ্য সহ নানা অনিয়ম বন্ধ চান মতিঝিল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকরা

দৈনিক অনুসন্ধান :   ফয়সাল আজম অপু, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ শিক্ষা মন্ত্রণালয় কে দুর্নীতিগ্রস্ত মন্ত্রণালয় হিসেবে আ...বিস্তারিত


মাদক মামলার পরিবারের ঔদ্ধত্য।। একাধিক মাদক মামলা থাকা সত্ত্বেও বিজিবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য সংবাদ সম্মেলন

মাদক মামলার পরিবারের ঔদ্ধত্য।। একাধিক মাদক মামলা থাকা সত্ত্বেও বিজিবিকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য সংবাদ সম্মেলন

দৈনিক অনুসন্ধান : ফয়সাল আজম অপু, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করেন এক মাদক ব্যবসায়ীর পরিবার...বিস্তারিত



সর্বপঠিত খবর

বিয়ে করে ৩ মাস সংসার করে পালিয়ে যান সন্দ্বীপের শিপন

বিয়ে করে ৩ মাস সংসার করে পালিয়ে যান সন্দ্বীপের শিপন

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রেম  করে পালিয়ে বিয়ে করেন মোহাম্মদ শিপন ও রিমা সরকার। বিয়ের ৩ মাসের মাথায় স্ত্রী রিমা সরকার কে ...বিস্তারিত


সন্দ্বীপে পুলিশ কর্তৃক অন্তঃস্ত্ত্বা নারী নির্যাতিত, গর্ভের সন্তান মৃত!

সন্দ্বীপে পুলিশ কর্তৃক অন্তঃস্ত্ত্বা নারী নির্যাতিত, গর্ভের সন্তান মৃত!

নিজস্ব প্রতিবেদক : কাউছার মাহমুদ দিদারঃ  চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে  সিভিল পোশাকে আসামী ধরতে গিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় ...বিস্তারিত



সর্বশেষ খবর