শিরোনাম
দৈনিক অনুসন্ধান | ০৭:৪২ এএম, ২০২২-১১-০৪
কামরুজ্জামান শিমুল বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ
বিয়ে বাড়ি গোপালগঞ্জ থেকে মোটরসাইকেল যোগে খুলনায় নিজেদের বাড়ি ফিরছিলেন দু ভাই। পথিমধ্যে যাত্রীবাহী বাসের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছে তারা। অপরদিকে সকালে ইদুর মারার জন্য ফাঁদ হিসাবে রাখা বিষমাখা চালভাজা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে দু'বোন। বিকেলে হাসপাতলে নিলে একজনকে মৃত্যু ঘোষণা করে চিকিৎসক, অন্যজন খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। একই দিনে তিনটি প্রাণ ঝরে গেল বাগেরহাটের মোল্লাহাট এলাকায়।
স্থানীয় ভাবে জানাগেছে, বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) বিকালে খুলনা মহানগরীর বিকে মেইন রোড এলাকার মোল্লা শহিদুল ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ শাহরিয়ার (১৯) ও মোল্লা মোজাম্মেল হকের ছেলে জোবায়ের হাসনাত (১৮) গোপালগঞ্জের একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে মোটরসাইকেল যোগে খুলনায় নিজেদের বাড়ি ফিরছিল। মোল্লাহাট উপজেলার রাজপাট এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা যাত্রীবাহী রাজীব পরিবহনের একটি বাসের সাথে তাদের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই দু'ভাইয়ের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। রাজীব পরিবহন নামের বাসটি খুলনা থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা যাচ্ছিলো। দুর্ঘটনার পর বাসটি আটক করা হয়েছে তবে ড্রাইভার ও হেলপার পালিয়ে গেছে। নিহতরা দু'জন সম্পর্কে চাচাতো ভাই।
এ বিষয়ে মোল্লাহাট থানার ওসি সৌমেন দাস জানান, বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী রাজিব পরিবহন ও বিপরীত দিক থেকে আসা মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই চাচাতো ভাই নিহত হন। পুলিশ ঘাতক বাসটি আটক করেছে। তবে চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছে। নিহতরা গোপালগঞ্জে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে খুলনায় ফিরছিলেন।
অপরদিকে, উপজেলার গাংনী সরকারপাড়া এলাকার গরু ব্যবসায়ী এনামুল শেখের দুই শিশু কন্যা ইদুর মারার জন্য ফাঁদ হিসাবে রাখা বিষমাখা চালভাজা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতলে নিলে একজনকে মৃত্যু ঘোষণা করে চিকিৎসক। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার (০৩ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে। পরিবার সূত্রে জানাগেছে, ঘরের পিছনে ইদুর মারার জন্য ফাঁদ হিসেবে রাখা বিষ মাখা চাউল খেয়ে বিকেলে ছোট মেয়ে আসমা আক্তার (৩) এবং পরে মেঝ মেয়ে আছিয়া আক্তার (৪) অসুস্থ্য হয়ে পড়লে দ্রুত মোল্লাহাট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ছোট মেয়ে আসমা আক্তারকে মৃত ঘোষনা করেন। বড় মেয়েকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ অপূর্ব পোদ্দার বলেন, দুই শিশুকে তাদের বাবা-মা হাসপাতালে নিয়ে এসেছিল। তবে আসমা আক্তারকে মৃত অবস্থায়ই নিয়ে আসছিল এখানে। আছিয়া আক্তারের অবস্থা খারাপ থাকায় তাকে আমরা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেছি।
দৈনিক অনুসন্ধান : যখন তখন মো. আরিফ ঢুকে পড়তেন মা জরিনা বেগমের কক্ষে। এরপর গালিগালাজ করতে করতে শুরু করতেন মারধর। দুই ক...বিস্তারিত
দৈনিক অনুসন্ধান : ফয়সাল আজম অপু, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুকুরিয়া ইউনিয়নের বাগব...বিস্তারিত
দৈনিক অনুসন্ধান : চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে সাংবাদিক হেনস্তার প্রতিবাদে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৬ জানুয়ারি শুক...বিস্তারিত
দৈনিক অনুসন্ধান : আবদুল হামিদ, মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরে বিশেষ কাজের অবদান রাখার জন্য ...বিস্তারিত
মুহাম্মদ মাঈন উদ্দিন, বিশেষ প্রতিনিধি : আসন্ন সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে চট্টগ্রামে বিভিন্ন উপজেলায় এক বছরের বেশি সময় ধরে দায়িত্ব পালন করছ...বিস্তারিত
সেলিম উদ্দিন, কক্সবাজার প্রতিনিধি : সেলিম উদ্দীন, ঈদগাঁও। গোয়াল ঘর থেকে গরু ছুটে যাওয়ায় হামিদ উল্লাহ নামের এক রাখালকে পিটিয়ে গুরু...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 dailyonusondhan | Developed By Muktodhara Technology Limited